বৃহস্পতিবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০১৮

পরকিয়া ২

পরকিয়া আগের পর্ব......পড়ুন

পরকিয়াকে প্রায় সকল ধর্ম কঠোর ভাবে নিষেধ করা হইয়াছে, তাহা অনেকে ভুলিয়া গিয়াছে!
যাহার ফলে, ফুলের মত অবৈধ বাচ্ছার লাশ দিনদিন বাড়িয়া যাইতেছে!
তাহা দেখিয়া দুঃখ প্রকাশ করা ছাড়া আর কোন কিছুই আমাদের পক্ষে সম্ভব হয় না!
আর সোনার সংসার ভাঙ্গিয়া তছনছ হইতেছে নিত্য!
আহা! কি কষ্ট অবুঝ পোলাপাইন গুলোর যাহারা না বুঝে প্রেম, না বুঝে খিদে,শুধু কাঁদিতে জানে!
কাঁদিয়া চলিয়াছে তাহাদের জীবন! কিছু মানুষ হইতে পারিলেও বেশির ভাগ শিশু অবেলায় ও অবহেলায় মরিয়া পরপারে স্থান করিয়া নেয়,আর কিছু টোকাই হইয়া রংবাজ সাজিবার চেষ্টা করে!
যাহারা রংবাজ হইবার নেশায় মত্ত তাহার মা/বাবা পরকিয়ায় আসক্ত হইয়া নব লাইলি মজনু হইতে পাগল হইয়াছিল, তাহাদের আর কোন খবর নাই তাহারা হারাইয়া গিয়াছে পরকিয়ার ঘুর্ণিপাকে!
আবার অনেকের সাথে থানা,কোর্ট এসবের সহিত নব সম্পর্ক হইয়াছে!
পরকিয়ায় আসক্তরা সহজে মানুষের সমাজে থাকতে পারে না!

শয়তান যেমন প্রকাশ্য শত্রু,তেমনি পরকিয়া!
পরকিয়া শয়তানের একটি প্রতিচ্ছবি!

পরকিয়ায় আসক্ত হইতে পারে যে কেউ
অকর্মারাই অকর্মাদের পিছে ঘোর ঘোর করিয়া মুল্যহীন সময় দিয়া তাহাদের মন গলাইয়া পানি করিয়া সোনার সংসারে ঢালিয়া দেয়! সেই পানি বিষের মত হইয়া প্রাণে মারিতে শুরু করে!
যাহা ধীরে ধীরে তাহাদের ও দুই বংশকে আক্রমন করে পরে নিজেই বাঁচিতে পারে না!..................
সম্মানিত পাঠক সকলকে আর বিরক্ত করিতে চাইতেছিনা! আসুন আমরা মানুষ হিসাবে পরিচিত হই....
পশুদের আছে অবাধ যৌনাচার,
মানুষের আছে শৃঙ্খলা!
আসুন পরকিয়াকে এড়িয়ে চলি,
ধর্মীয় নিয়ম কানুন মেনে চলি।
আমরা পাব সুন্দর সমাজ
শিশুরা পাবে সুন্দর জীবন!
২২/০৯/ - ১৮/১২/১৮


লেখাটি পড়ে যদি আপনার ভাল লাগে তাহলে শেয়ার করতে ভুলবেন না!

কোন মন্তব্য নেই: