চন্দ্র সুর্য্যের ঘুর্ণনের ফলে পৃথিবীতে অনেক কিছু হারিয়ে যায়,আবার অনেক কিছুর জন্ম হয়!
আমাদের চারপাশে তাকালে আমাদের বুঝতে সহজ হবে,গত কাল সেইত গত হয়ে গেল আর জিবনে ফিরে আসবে না!বাড়ির পাশের গাছটিতে আজ ফুল ফুটছে অথচ গত কাল ছিলনা, দুধ কলা দিয়ে পোষা ময়না পাখিটি গত কাল মারা গেল,আজ আর নাই! চন্দ্র সুর্য্যের একটি ঘুর্ণনের সমপন্ন হওয়া মানে প্রত্যেক প্রাণী বা বস্তুর একটি নির্দিষ্ট সময় গত হওয়া যা কখনো ফিরে পাওয়া যাবে না! তবে কেউ যদি চাই গাছের ফুলটা ছিড়ে ফেলি,পোষা পাখিটি মেরে ফেলি হয়ত এসব সম্ভব! কিন্তু কেউ কি পারবে? গাছে একটি ফুল ফুটাতে বা একটি প্রাণের সৃষ্টি করতে! না কখনো সম্ভব নয়!
এবার আসি মুল বিষয়ে,আমরা যারা আজ নিজেকে ভাল মানুষ বলে দাবী করি,যেকোনো সময় খারাফ হওয়া যাবে,আবার খারাফ যারা তারাও ইচ্ছা করলে ভাল হতে পারবে!কিন্তু খারাফ যে ভাল হয়েছে তাকে সেটা প্রমাণ দিতে দিতে সে মারা ও যেতে পারে,যদি সে মারা যায়, সে সুন্দর একটি চরিত্রের মালিক হবে,মানুষ বলবে লোকটা প্রথমে ভুল পথে চললেও নিজের ভুল বুঝতে ফেরে ভাল হয়ে যাবার চেষ্টা করছিল!কিন্তু যারা খারাফ অবস্থায় মারা যায় তাদেরকে মানুষ যুগ যুগ ধরে অন্তর থেকে ঘৃণা করে!
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ পাক বলেছেন
"প্রত্যেক প্রাণীকে অবশ্যই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহন করতে হবে"
আজ পযন্ত কেউ কোরআনের এই বাণীকে মিথ্যা প্রমান করতে পারেনি ইনশাআল্লাহ কেউ পারবেনা!
পৃথিবীর শুরু থেকে যত মানুষের জীবনি আমরা পড়েছি তাতে ভাল আর খারাফ চরিত্রের মানুষ গুলোকে ছিন্নিত করা হয়েছে,যারা ভাল মানুষ তাদের কে মানুষ শ্রদ্ধার সাথে স্মরন করে আর খারাফ মানুষ নামের জানোয়ার গুলোকে সবাই ঘৃণা করে!
পৃথিবীর ইতিহাসে কাবেল,নমরুদ,ফেরাউন,আবু লাহাব,আবু জাহেল,এজিদ,মীর জাফর,ঘসেটি বেগম সহ অগনিত মানুষ নামের কলঙ্ক গুলোর নাম দ্বিতীয় আর কারও নাম রাখা হয়েছে বলে মনে হয়না!
যে নাম গুলো অহরহ আমাদের চারপাশে শুনতে পাই সেই নাম গুলোর মুল ব্যক্তিরা ছিলে সুন্দর চরিত্রের অধিকারি আর যে নাম গুলো পৃথিবীতে ২য় কারো খুজে পাওয়া যাবেনা বরং শুদুই ঘৃণার পাত্র,তাদের ছিল কুচরিত্র!
আসুন আমরা আল্লাহর বাণীকে স্মরন রেখে ক্ষনস্থায়ী জিবনকে মহান প্রভুর দরবারে মুল্যবান করার জন্য, দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য এই দুনিয়ার জমিনে সুন্দর চরিত্রের অধিকারি হই!
আর সুন্দর চরিত্রের মানুষ গুলোকে নিজের আদর্শ হিসাবে মেনে নিয়ে নিজেদের চরিত্রকে সুন্দর করি!
সবচেয়ে সুন্দর আদর্শ রয়েছে বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর জবনীতে!
পরিশেষে বলতে চাই,
প্রমাণ করতে চাইলাম যে "মানুষ মরে যায় কিন্তু চরিত্র কখনো মরে না"
ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন
আল্লাহ হাফেজ
আমাদের চারপাশে তাকালে আমাদের বুঝতে সহজ হবে,গত কাল সেইত গত হয়ে গেল আর জিবনে ফিরে আসবে না!বাড়ির পাশের গাছটিতে আজ ফুল ফুটছে অথচ গত কাল ছিলনা, দুধ কলা দিয়ে পোষা ময়না পাখিটি গত কাল মারা গেল,আজ আর নাই! চন্দ্র সুর্য্যের একটি ঘুর্ণনের সমপন্ন হওয়া মানে প্রত্যেক প্রাণী বা বস্তুর একটি নির্দিষ্ট সময় গত হওয়া যা কখনো ফিরে পাওয়া যাবে না! তবে কেউ যদি চাই গাছের ফুলটা ছিড়ে ফেলি,পোষা পাখিটি মেরে ফেলি হয়ত এসব সম্ভব! কিন্তু কেউ কি পারবে? গাছে একটি ফুল ফুটাতে বা একটি প্রাণের সৃষ্টি করতে! না কখনো সম্ভব নয়!
এবার আসি মুল বিষয়ে,আমরা যারা আজ নিজেকে ভাল মানুষ বলে দাবী করি,যেকোনো সময় খারাফ হওয়া যাবে,আবার খারাফ যারা তারাও ইচ্ছা করলে ভাল হতে পারবে!কিন্তু খারাফ যে ভাল হয়েছে তাকে সেটা প্রমাণ দিতে দিতে সে মারা ও যেতে পারে,যদি সে মারা যায়, সে সুন্দর একটি চরিত্রের মালিক হবে,মানুষ বলবে লোকটা প্রথমে ভুল পথে চললেও নিজের ভুল বুঝতে ফেরে ভাল হয়ে যাবার চেষ্টা করছিল!কিন্তু যারা খারাফ অবস্থায় মারা যায় তাদেরকে মানুষ যুগ যুগ ধরে অন্তর থেকে ঘৃণা করে!
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ পাক বলেছেন
"প্রত্যেক প্রাণীকে অবশ্যই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহন করতে হবে"
আজ পযন্ত কেউ কোরআনের এই বাণীকে মিথ্যা প্রমান করতে পারেনি ইনশাআল্লাহ কেউ পারবেনা!
পৃথিবীর শুরু থেকে যত মানুষের জীবনি আমরা পড়েছি তাতে ভাল আর খারাফ চরিত্রের মানুষ গুলোকে ছিন্নিত করা হয়েছে,যারা ভাল মানুষ তাদের কে মানুষ শ্রদ্ধার সাথে স্মরন করে আর খারাফ মানুষ নামের জানোয়ার গুলোকে সবাই ঘৃণা করে!
পৃথিবীর ইতিহাসে কাবেল,নমরুদ,ফেরাউন,আবু লাহাব,আবু জাহেল,এজিদ,মীর জাফর,ঘসেটি বেগম সহ অগনিত মানুষ নামের কলঙ্ক গুলোর নাম দ্বিতীয় আর কারও নাম রাখা হয়েছে বলে মনে হয়না!
যে নাম গুলো অহরহ আমাদের চারপাশে শুনতে পাই সেই নাম গুলোর মুল ব্যক্তিরা ছিলে সুন্দর চরিত্রের অধিকারি আর যে নাম গুলো পৃথিবীতে ২য় কারো খুজে পাওয়া যাবেনা বরং শুদুই ঘৃণার পাত্র,তাদের ছিল কুচরিত্র!
আসুন আমরা আল্লাহর বাণীকে স্মরন রেখে ক্ষনস্থায়ী জিবনকে মহান প্রভুর দরবারে মুল্যবান করার জন্য, দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য এই দুনিয়ার জমিনে সুন্দর চরিত্রের অধিকারি হই!
আর সুন্দর চরিত্রের মানুষ গুলোকে নিজের আদর্শ হিসাবে মেনে নিয়ে নিজেদের চরিত্রকে সুন্দর করি!
সবচেয়ে সুন্দর আদর্শ রয়েছে বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর জবনীতে!
পরিশেষে বলতে চাই,
প্রমাণ করতে চাইলাম যে "মানুষ মরে যায় কিন্তু চরিত্র কখনো মরে না"
ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন
আল্লাহ হাফেজ
২টি মন্তব্য:
লেখাটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ!
লেখাটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ!
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন